Site icon Prashnapatra

ইতিহাস নমুনা প্রশ্ন ৩ – সপ্তম শ্রেনী

তাম্রলিপ্তর আধুনিক নাম কি?

তাম্রলিপ্তর আধুনিক নাম তমলুক।

সুয়ান জাং কোথা থেকে ভারতে এসেছিলেন?

সুয়ান জাং চিন দেশ থেকে ভারতে এসেছিলেন।

বৌদ্ধবিহার লো - টো - মো - চিহ র ধ্বংসাবশেষ কোথায় পাওয়া গেছে?

বৌদ্ধবিহার লো – টো – মো – চিহ র ধ্বংসাবশেষ পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার চিরুটি রেলস্টেশনের কাছে রাজবাড়িডাঙ্গায় পাওয়া গেছে।

কোন চিনা বৌদ্ধ পর্যটকের বিবরণীতে আমরা লো - টো - মো - চিহ সম্পর্কে জানতে পারি?

চিনা বৌদ্ধ পর্যটক সুয়ান জাং-এর বিবরণীতে আমরা লো – টো – মো – চিহ সম্পর্কে জানতে পারি।

সুয়ান জাং এর লেখা থেকে কর্ণসুবর্ণ সম্পর্কে কি জানা যায়?

সুয়ান জাং এর লেখা জানা যায় যে কর্ণসুবর্ণ অঞ্চলটি জনবহুল এবং এখানকার মানুষেরা অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এখানে জমি নীচু ও আর্দ্র, নিয়মিত কৃষিকাজ হয়, অঢেল ফুল-ফল পাওয়া যায়, জলবায় নাতিশীতোষ্ণ। এখানকার মানুষজনের চরিত্র ভাল ও তাঁরা শিক্ষাদীক্ষার পৃষ্ঠপোষক। কর্ণসুবর্ণে বৌদ্ধ ও শৈব উভয় সম্প্রদায়ের মানুষই বসবাস করত।

শশাঙ্কের মৃত্যুর পর কর্ণসূবর্ণ অঞ্চল কে দখল করেন?

শশাঙ্কের মৃত্যুর পর কামরূপের রাজা ভাস্করবর্মা কর্ণসূবর্ণ অঞ্চল দখল করেন।

কর্ণসূবর্ণ কিছুকাল কার রাজধানী ছিলো?

কর্ণসূবর্ণ কিছুকাল নাগ বংশীয় রাজা জয়নাগের রাজধানী ছিলো।

শশাঙ্কের সাথে কার দ্বন্দ্ব ছিলো?

শশাঙ্কের সাথে স্থানীশ্বরের পুষ্যভূতি বংশীয় রাজা হর্ষবর্ধনের দ্বন্দ্ব ছিলো।

শশাঙ্ক কার উপাসক ছিলেন?

শশাঙ্ক শিবের উপাসক ছিলেন।

কোন কোন গ্রন্থে শশাঙ্ক কে বৌদ্ধবিদ্বেষী বলা হয়েছে?

আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্প নামক বৌদ্ধ গ্রন্থে এবং সুয়ান জাং-এর ভ্রমণ বিবরণীতে শশাঙ্ককে বৌদ্ধবিদ্বেষী বলা হয়েছে।

হর্ষবর্ধনের সভাকবির নাম কি? ও তার লেখা বইয়ের নাম কি?

হর্ষবর্ধনের সভাকবির নাম বাণভট্ট ও তার লেখা বইয়ের নাম হর্ষচরিত।

গৌড়তন্ত্র কাকে বলে?

শশাঙ্কের শাসনকালে গৌড়ে যে ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল তাকে গৌড়তন্ত্র বলা হয়।

শশাঙ্কের সময় বঙ্গ অঞ্চলের মানুষেরা কিসের উপাসক ছিলেন?

শশাঙ্কের সময় বঙ্গ অঞ্চলের মানুষেরা প্রধানত বিষ্ণু, কৃষ্ণ ও শিবের উপাসক ছিলেন।

পাল রাজাদের আদি নিবাস কোথায় ছিলো?

পাল রাজাদের আদি নিবাস ছিল সম্ভবত বরেন্দ্র অঞ্চলে।

পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে?

পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল।

কোন অঞ্চলকে কেন্দ্র করে ত্রিশক্তি সংগ্রাম চলেছিলো?

উত্তর ভারতের কনৌজকে কেন্দ্র করে ত্রিশক্তি সংগ্রাম চলেছিলো।

কোন পাল রাজা ত্রিশক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন?

পাল রাজা ধর্মপাল ত্রিশক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন।

দেবপালের সময় পাল বংশ কতদূর বিস্তার লাভ করেছিলো?

দেবপালের সময় পাল বংশ উত্তরে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে দক্ষিণে অন্তত বিন্ধ্যপর্বত পর্যন্ত এবং উত্তর-পশ্চিমে কম্বোজ দেশ থেকে পূর্বে প্রাগজ্যোতিষপুর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করেছিলো।

কোন পাল রাজা পাল বংশের পূর্ব গৌরব ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছিলেন?

পাল রাজা মহীপাল পাল বংশের পূর্ব গৌরব ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছিলেন।

কৈর্বত বিদ্রোহের সময় কোন অঞ্চল পাল রাজাদের হাত ছাড়া হয়ে যায়?

কৈর্বত বিদ্রোহের সময় বরেন্দ্র অঞ্চল পাল রাজাদের হাত ছাড়া হয়ে যায়।

কৈর্বত বিদ্রোহ কে দমন করেন?

পালরাজা রামপাল কৈর্বত বিদ্রোহ দমন করেন।

রামচরিত কার লেখা?

রামচরিত সন্ধ্যাকর নন্দীর লেখা।

রামপালের রাজধানী কোথায় ছিলো?

রামপালের রাজধানী ছিলো বরেন্দ্র অঞ্চলের রামাবতী নগরে।

সেন রাজাদের আদি বাসস্থান কোথায় ছিলো?

সেন রাজাদের আদি বাসস্থান ছিল দক্ষিণ ভারতের কর্ণাট অঞ্চল অর্থাৎ মহীশূর ও তার আশেপাশের এলাকা।

Spread the love
Exit mobile version